Wellcome to National Portal
লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৫ মার্চ ২০২৪

সাফল্য ও অর্জন

গণপ্র

 

লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের বিগত ১৫ বছরের অর্জন সংবলিত তথ্যাদি:

 

দেশে সংসদীয় শাসন ব্যবস্থা প্রবর্তনের পর নির্বাহী বিভাগের আইন প্রণয়ন সংক্রান্ত সামর্থ্য বৃদ্ধি তথা সংসদীয় ব্যবস্থাকে আরও সুসংহত ও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে আধুনিক ও দক্ষ লেজিসলেটিভ কর্মকর্তা সৃষ্টির জন্য বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আন্তরিক সদিচ্ছায় ১৯৯৮ সালে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন একটি স্বতন্ত্র লেজিসলেটিভ ড্রাফটিং উইং গঠন করা হয়।পরবর্তীতে নির্বাহী বিভাগের আইন প্রণয়ন সম্পর্কিত সামর্থ্য বৃদ্ধি করার জন্য এবং Rules of Business, 1996 এ লেজিসলে‍টিভ ও সংসদ  বিষয়ক  বিভাগকে প্রদত্ত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন নিশ্চিত করার জন‌্যমাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগসরকার ২০০৯ সালের ২৩ ডিসেম্বর লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ নামে একটি পূর্ণাঙ্গ বিভাগ সৃজন করে।

 

Rules of Business,1996 এবং Allocation of Business Among the Different Ministries and Divisions (Schedule-1 of the Rules of Business, 1996)অনুসারে লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব হলো আইন, অধ্যাদেশ, বিধিমালা, প্রবিধানমালা, সংবিধিবদ্ধ প্রজ্ঞাপন, উপ-আইন, ইত্যাদির খসড়া প্রণয়ন ও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা। বিদেশের সাথে সরকারের অর্থনৈতিক সহযোগিতামূলক চুক্তিসহ অন্যান্য চুক্তি, কনভেনশন, প্রটোকল, কভেন্যান্ট, ট্রিটিইত্যাদির খসড়াও এ বিভাগ কর্তৃক ভেটিং ও পরীক্ষা-নিরীক্ষাসহ উহাদের উপর আইনগত মতামত প্রদান করা হয়। এছাড়া, লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ বাংলায় প্রণীত আইন, বিধি, প্রবিধিইত্যাদির ইংরেজি অনুবাদ, ইংরেজিতে প্রচলিত আইন, বিধি, প্রবিধিইত্যাদি বাংলা ভাষায় অনুবাদসহ আইন, বিধি প্রবিধি, প্রজ্ঞাপনইত্যাদির প্রকাশনা, আইনের হালনাগাদকরণ, আইনসমূহ কোড আকারে প্রকাশ, রিভিশন, অভিযোজন, সংশোধনসহ আরো বহুবিধ কাজ সম্পাদন করে।

 

২। দেশের আইন-ব্যবস্থাকে শক্ত ভিত্তির উপর দাঁড় কারানোর জন্য জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা অর্জনের মাত্র এক বছরের মধ্যে জাতিকে বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সংবিধান উপহার দেন এবং তাঁর শাসনামলে সর্বমোট ৪৬২ টি আইন, অধ্যাদেশ এবং রাষ্ট্রপতির আদেশ প্রণয়ন ও জারির মাধ্যমে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেন।

 

একনজরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাসনামলে প্রণীত আইনসমূহের তালিকা:

সন

অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির আদেশ

রাষ্ট্রপতির আদেশ

আইন

অধ্যাদেশ

১৯৭১

-

-

১৯৭২

১৫৭

-

১৯৭৩

-

৩৭

৩৪

৩৩

১৯৭৪

-

-

৭৬

২৭

১৯৭৫

-

-

৪৪

৪৩

মোট

১৯৪

১৫৪

১০৫

সর্বমোট

৪৬২

 

বর্তমান সরকারের সময়ে জানুয়ারি, ২০০৯ হতে ডিসেম্বর, ২০২৩ পর্যন্তলেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ কর্তৃকভেটিংকৃত আইন, প্রণীত অধ্যাদেশ, ভেটিংকৃত সংবিধিবদ্ধ প্রজ্ঞাপন ও আদেশ এবংবৈদেশিক বিভিন্ন চুক্তি ও MOU এর তালিকা নিম্নরূপ:

ক্রমিক

বিবরণ

সংখ্যা

১।

আইন

৬২৮ টি

২।

অধ্যাদেশ

৪৬ টি

৩।

সংবিধিবদ্ধ প্রজ্ঞাপন ও আদেশ (এস.আর.ও)

৫৫৩৭ টি

৪।

বৈদেশিক বিভিন্ন চুক্তি ও সমঝোতা স্বারক(MOU)

১৭৯৯ টি

৩। ২০০৯ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত সময়ে যে সকল আইন প্রণয়ন করা হয়েছে তার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ আইনসমূহ নিম্নরূপ, যথা:-

ক্রমিক নং

আইনসমূহ

১।

ট্রেডমার্ক আইন, ২০০৯

(২০০৯ সনের ১৯ নং আইন)

২।

তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯

(২০০৯ সনের ২০ নং আইন)

৩।

ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ 

(২০০৯ সনের ২৬ নং আইন)

৪।

পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্প (ভূমি অধিগ্রহণ) আইন, ২০০৯

(২০০৯ সনের ৩১ নং আইন)

৫।

জাতীয় মানবাধিকার কমিশন আইন, ২০০৯

(২০০৯ সনের ৫৩ নং আইন)

৬।

ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বায়োটেকনোলজি আইন, ২০১০

(২০১০ সনের ১০ নং আইন)

৭।

বাংলাদেশ ন্যাশনাল সায়েন্টিফিক এন্ড টেকনিক্যাল ডকুমেন্টেশন সেন্টার (ব্যান্সডক) আইন, ২০১০

(২০১০ সনের ১১ নং আইন)

৮।

ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান আইন, ২০১০

(২০১০ সনের ২৩ নং আইন)

৯।

বাংলাদেশ গ্যাস আইন, ২০১০

(২০১০ সনের ৪০ নং আইন)

১০।

বিদ্যুৎ ও জ্বালানীর দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০

(২০১০ সনের ৫৪ নং আইন)

১১।

জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট আইন, ২০১০

(২০১০ সনের ৫৭ নং আইন)

১২।

পারিবারিক সহিংসতা (প্রতিরোধ ও সুরক্ষা) আইন, ২০১০

(২০১০ সনের ৫৮ নং আইন)

১৩।

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট আইন, ২০১০

(২০১০ সনের ৫৯ নং আইন)

১৪।

মানবপাচারপ্রতিরোধওদমনআইন, ২০১২

(২০১২ সনের ৩ নং আইন)

১৫।

অপরাধ সম্পর্কিত বিষয়ে পারস্পরিক সহায়তা আইন, ২০১২

(২০১২ সনের ৪ নং আইন)

১৬।

মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২

(২০১২ সনের ৫ নং আইন)

১৭।

বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১২

(২০১২ সনের ১৯ নং আইন)

১৮।

প্রতিযোগিতা আইন, ২০১২

(২০১২ সনের ২৩ নং আইন)

১৯।

বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন, ২০১২

(২০১২ সনের ৩০ নং আইন)

২০।

শিশুআইন, ২০১৩

(২০১৩সনের২৪নংআইন)

২১।

প্রতিবন্ধী ব্যক্তির অধিকার ও সুরক্ষা আইন, ২০১৩

(২০১৩ সনের ৩৯ নং আইন)

২২।

বৈদেশিককর্মসংস্থানওঅভিবাসীআইন, ২০১৩

(২০১৩সনের৪৮নংআইন)

২৩।

নির্যাতনএবংহেফাজতেমৃত্যু (নিবারণ) আইন, ২০১৩

(২০১৩সনের৫০নংআইন)

২৪।

নিউরো-ডেভেলপমেন্টালপ্রতিবন্ধীসুরক্ষাট্রাস্টআইন, ২০১৩

(২০১৩সনের৫২নংআইন)

২৫।

ভৌগোলিকনির্দেশকপণ্য (নিবন্ধনওসুরক্ষা) আইন, ২০১৩

(২০১৩সনের৫৪নংআইন)

২৬।

এশিয়ানরি-ইন্স্যুরেন্সকর্পোরেশনআইন, ২০১৩

(২০১৩সনের৫৫নংআইন)

২৭।

ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ আইন, ২০১৪

(২০১৪ সনের ১২ নং আইন)

২৮।

মেট্রোরেল আইন, ২০১৫

(২০১৫ সনের ১ নং আইন)

২৯।

এশিয়ান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক আইন, ২০১৬

(২০১৬ সনের ৫ নং আইন)

৩০।

বাংলাদেশ জীববৈচিত্র্য আইন, ২০১৭

(২০১৭ সনের ২ নং আইন)

৩১।

বেসামরিক বিমান চলাচল আইন, ২০১৭

(২০১৭ সনের ১৮ নং আইন)

৩২।

বীজ আইন, ২০১৮

(২০১৮ সনের ৬ নং আইন)

৩৩।

উদ্ভিদের জাত সংরক্ষণ আইন, ২০১৯

(২০১৯ সনের ৬ নং আইন)

৩৪।

বাংলাদেশ বাতিঘর আইন, ২০২০

(২০২০ সনের ৬ নং আইন)

৩৫।

বাংলাদেশ রেফারেন্স ইনস্টিটিউট ফর কেমিক্যাল মেজারমেন্টস্ আইন, ২০২০

(২০২০ সনের ১৫ নং আইন)

৩৬।

সামুদ্রিক মৎস্য (Marine Fisheries) আইন, ২০২০

(২০২০ সনের ১৯ নং আইন)

৩৭।

আকাশপথে পরিবহণ (মন্ট্রিল কনভেনশন) আইন, ২০২০

(২০২০ সনের ২ নং আইন)

৩৮।

গান্ধী আশ্রম (ট্রাস্টি বোর্ড) আইন, ২০২১

(২০২১ সনের ১৫ নং আইন)

৩৯।

Territorial Waters and Maritime Zones (Amendment) Act, 2021

(২০২১ সনের ২৯ নং আইন)

৪০।

বাংলাদেশ পেটেন্ট আইন, ২০২২

(২০২২ সনের ০৫ নং আইন)          

৪১।

সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাপনা আইন, ২০২৩

(২০২৩ সনের ০৪ নং আইন)

৪২।

বাংলাদেশ শিল্প-নকশা আইন, ২০২৩

(২০২৩ সনের ২২ নং আইন)

৪৩।

বাংলাদেশ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটি আইন, ২০২৩

(২০২৩ সনের ৩২ নং আইন)

৪৪।

কপিরাইট আইন, ২০২৩

(২০২৩ সনের ৩৪ নং আইন)

৪৫।

ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন, ২০২৩

(২০২৩ সনের ৩৬ নং আইন)

৪৬।

ভূমি সংস্কার আইন, ২০২৩

(২০২৩ সনের ৩৭ নং আইন)

৪৭।

সাইবার নিরাপত্তা আইন, ২০২৩

(২০২৩ সালের ৩৯ নং আইন)

 

৪৮।

জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইন, ২০২৩

(২০২৩ সালের ৪০ নং আইন)

৪৯।

বাংলাদেশ পেটেন্ট আইন, ২০২৩

(২০২৩ সালের ৫৩ নং আইন)

৫০।

কাস্টমস আইন, ২০২৩

(২০২৩ সালের ৫৭ নং আইন)

৫১।

নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক আইন, ২০২৩

(২০২৩ সালের ৫৮ নং আইন)

৫২।

ফাইন্যান্স কোম্পানি আইন, ২০২৩

(২০২৩ সালের ৫৯ নং আইন)


২০০৯ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত সময়ে যে সকল সংশোধনী (Amending) আইন প্রণয়ন করা হয়েছে তার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ আইনসমূহ নিম্নরূপ, যথা:-

ক্রমিক নং

আইনসমূহ

১।

The Citizenship (Amendment) Act, 2009

 (২০০৯ সনের ১৭ নং আইন)

২।

পাবলিক প্রকিউরমেন্ট (দ্বিতীয় সংশোধন) আইন, ২০০৯

(২০০৯ সনের ৬৫ নং আইন)

৩।

বাংলাদেশ শ্রম (সংশোধন) আইন, ২০০৯

(২০০৯ সনের ৬৬ নং আইন)

৪।

অর্থ ঋণ আদালত (সংশোধন) আইন, ২০১০

(২০১০ সনের ১৬ নং আইন)

৫।

Code Criminal Procedure (Amendment) Act, 2011

(২০১১ সনের ১ নং আইন)

৬।

সংবিধান (পঞ্চদশসংশোধন) আইন, ২০১১

(২০১১ সনের ১৪ নং আইন)

৭।

Code Civil Procedure (Amendment) Act, 2012

(২০১২ সনের ৩৬ নং আইন)

৮।

Code Criminal Procedure (Amendment) Act, 2012

(২০১২ সনের ৩৭ নং আইন)

৯।

অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পন (দ্বিতীয় সংশোধন)আইন, ২০১২

(২০১২ সনের ৩৯ নং আইন)

১০।

Registration (Amendment) Act, 2012

(২০১২ সনের ৪১ নং আইন)

১১।

International Crimes (Tribunals) (Amendment) Act, 2012

(২০১২ সনের ৪৩ নং আইন)

১২।

ভোটার তালিকা (সংশোধন)আইন, ২০১৩

(২০১৩ সনের ১৭ নং আইন)

১৩।

সংবিধান (ষোড়শ সংশোধন) আইন, ২০১৪

(২০১৪ সনের ১৩ নং আইন)

১৪।

শিশু (সংশোধন) আইন,২০১৮

(২০১৮ সনের ৫৪ নং আইন)

১৫।

আইন-শৃঙ্খলা বিঘ্নকারী অপরাধ (দ্রুত বিচার) সেংশোধন) আইন,২০১৯
(২০১৯ সনের ১৪ নং আইন)

১৬।

কোম্পানী (সংশোধন) আইন, ২০২০

(২০২০ সনের ০৭ নং আইন)

১৭।

নারী ও শিশু নির্যাতন দমন (সংশোধন) আইন, ২০২০

(২০২০ সনের ২২ নং আইন)

 

১৮।

কোম্পানী (সংশোধন) আইন, ২০২০

(২০২০ সনের ২৪ নং আইন)

১৯।

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ (সংশোধন) আইন, ২০২০

(২০২০ সনের ২৬ নং আইন)

২০।

Territorial Waters and Maritime Zones (Amendment) Act, 2021

(২০২১ সনের ২৯ নং আইন)

২১।

Evidence (Amendment) Act, 2022

(২০২২ সনের ২০ নং আইন)

২২।

ব্যাংক-কোম্পানী (সংশোধন) আইন, ২০২৩

(২০২৩ সনের ১৩ নং আইন)

২৩।

Representation of the People (Amendment) Act, 2023

(২০২৩ সনের ১৭ নং আইন)

২৪।

বৈদেশিক কর্মসংস্থান ও অভিবাসী (সংশোধন) আইন, ২০২৩

(২০২৩ সনের ৪১ নং আইন)

২৫।

বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল (সংশোধন) আইন, ২০২৩

(২০২৩ সালের ৪৩ নং আইন)

 

২০০৯-২০২৩ সাল পর্যন্ত আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের প্রকাশনা নিম্নরূপ, যথা:-

  • গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান (সর্বশেষ সংশোধনীসহ মুদ্রিত, এপ্রিল, ২০১৬)।
  • বাৎসরিক আইন ও অধ্যাদেশ সংকলন (প্রতি বছরের ১ জানুয়ারি হতে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ের মধ্যে প্রণীত আইন ও অধ্যাদেশসমূহের সংকলন)(প্রতি বছরের জানুয়ারি মাসে প্রকাশিত)।
  • বাৎসরিক এস.আর.ও.-সমূহের সংকলন (প্রতি বছরের ১ জানুয়ারি হতে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ের মধ্যে প্রণীত এস.আর.ও.-সমূহের সংকলন)(প্রতি বছরের জানুয়ারি মাসে প্রকাশিত)।
  • Code of Criminal Procedure, 1898(সর্বশেষ সংশোধনীসহ মুদ্রিত, জানুয়ারি, ২০১৬)।
  • পাবলিক প্রকিউরমেন্ট আইন, ২০০৬ ও পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালা, ২০০৮ (সর্বশেষ সংশোধনীসহ মুদ্রিত, এপ্রিল, ২০২৩)।
  • ১৭৯৯ সাল হতে ২০২৩ সালের ৩১মার্চপর্যন্ত প্রণীত আইনসমূহ হালনাগাদপূর্বক৪৭ টি ভলিউমে বাংলাদেশ কোড নামে প্রকাশ করা হয়েছে।

 

 

চিত্র: মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর কার্যালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বৈঠক শুরুর আগে লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ কর্তৃক সূচিপত্রসহ ৪৮ খণ্ডে প্রকাশিত ‘বাংলাদেশ কোড’-এর মোড়ক উন্মোচন করেন।

 

      গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান, বাংলাদেশ কোডসহ উল্লিখিত আইন ও বাৎসরিক সংকলনসমূহ বিভিন্ন সময়ে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এবং সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ, জাতীয় সংসদ সচিবালয়, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়সহ অধিদপ্তর, পরিদপ্তর, বিভিন্ন সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, সংবিধিবব্ধ সরকারি কর্তৃপক্ষ, স্বশাসিত সংস্থা এবং সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানসমূহ হতে চাহিদার প্রেক্ষিতে এ বিভাগ হতে সরবরাহ করা হয়েছে। এছাড়াও বিভিন্ন সময় সুপ্রীম কোর্টসহ অধস্তন আদালতসমূহের চাহিদার প্রেক্ষিতে উহা সরবরাহ করা হয়। 

৪। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দক্ষতা উন্নয়ন সংক্রান্ত:

 

২০১৯-২০ অর্থবছর

  • ২০১৯-২০ অর্থবছরেঅভ্যন্তরীণ মোট ৬টি প্রশিক্ষণে ১৪২ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে।

২০২০-২১ অর্থবছর

 

  • ২০২০-২১ অর্থবছরে এ বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে অফিস ব্যবস্থাপনা, পাবলিক প্রকিউরমেন্ট, ভাষা সংক্রান্ত, লেজিসলেটিভ ড্রাফটিং ও ভাষা সংক্রান্ত, বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি, সুশাসন, উদ্ভাবন সক্ষমতা উন্নয়ন, সেবা সহজিকরণসহ বিভিন্ন অভ্যন্তরীণ প্রশিক্ষণ আয়োজন করা হয়েছে। অভ্যন্তরীণ মোট ২৭টি প্রশিক্ষণে ৮৭২ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। প্রশিক্ষণে এ বিভাগের অভ্যন্তরীণ প্রশিক্ষক ছাড়াও বিভিন্ন প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের অভিজ্ঞ প্রশিক্ষকগণ প্রশিক্ষণ প্রদান করেছেন।

 

  • পাবলিক ফিন্যান্সিয়াল ম্যানেজমেন্ট, প্রকল্প পরিকল্পনা ও ব্যবস্থাপনা, টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট, আইএমইডি পরিবীক্ষণ ও রিপোর্টিং, আইসিটি, পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অডিট ম্যানেজমেন্ট, ভাষা সংক্রান্ত, Policy Analysis, এ্যাডভান্সড আরকাইভাল রেকর্ড ম্যানেজমেন্ট, Introduction to Budget Management, সঞ্জীবনী প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগ ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান কর্তৃক আয়োজিত প্রশিক্ষণ কোর্সে ১৯৯ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে।

 

  • ২০২০-২১ অর্থবছরে এ বিভাগে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ০৬ টি সেমিনার/কর্মশালা আয়োজন করা হয়েছে।

২০২১-২২ অর্থবছর

 

  • ২০২১-২২ অর্থবছরে এ বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ, অফিস ব্যবস্থাপনা, লেজিসলেটিভ ড্রাফটিং ও আইন সম্পর্কিত, বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি, আরবিট্রেশন, নেগোসিয়েশন, মেডিয়েশন সম্পর্কিত, চুক্তি, ট্রিটি, কনভেনশন, সমঝোতা স্মারক সম্পর্কিত, পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ সম্পর্কিত, এসডিজি, প্রুফ রিডিং, চাকরি বিধি, নৈতিকতা, সুশাসন, শৃঙ্খলা ও আচরণ বিধিসহ চাকরি সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ, সেবা প্রদান প্রতিশ্রুতি, দুর্নীতি বিরোধী সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রশিক্ষণ, শুদ্ধাচার সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ, তথ্য অধিকার সম্পর্কিত প্রশিক্ষণ, অভিযোগ প্রতিকার ব্যবস্থা এবং জিআরএস সফট্‌ওয়্যার বিষয়ক প্রশিক্ষণ, প্রকল্প পরিকল্পনা ও ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ, আইসিটি প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন প্রশিক্ষণ আয়োজন করা হয়েছে। অভ্যন্তরীণ মোট ৪৫টি প্রশিক্ষণে ১০৩৮ জনকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। প্রশিক্ষণে এ বিভাগের অভ্যন্তরীণ প্রশিক্ষক ছাড়াও বিভিন্ন প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের অভিজ্ঞ প্রশিক্ষকগণ প্রশিক্ষণ প্রদান করেছেন।

 

  • ২০২১-২২ অর্থবছরে বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ, Policy Analysis শীর্ষক প্রশিক্ষণ, ই-জিপি প্রশিক্ষণ, Research Methodology, iBAS++, বাজেট পরিপত্র-১, Basic Principles of WTO Agreements and Notification Requirements, Comprehensive Training on Public Private Partnership, এ্যাডভান্সড আরকাইভাল রেকর্ড ম্যানেজমেন্ট, সঞ্জীবনী প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগ ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান কর্তৃক আয়োজিত  প্রশিক্ষণ কোর্সে ১৫৬ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে।
  • ২০২১-২২ অর্থবছরে এ বিভাগের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ১০ টি সেমিনার/কর্মশালা আয়োজন করা হয়েছে। তন্মধ্যে জনগণের মধ্যে আইন সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে ফেনী জেলার সার্কিট হাউজের সম্মেলন কক্ষে ফেনী জেলা প্রশাসনের সহায়তায় জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি, মানবাধিকার কর্মী, স্থানীয় প্রশাসনের প্রতিনিধি, এনজিও প্রতিনিধি, উপজাতি, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর প্রতিনিধি, প্রতিবন্ধী, দরিদ্র ও অবহেলিত নারী ও শিশুদের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে সেমিনার আয়োজন উল্লেখযোগ্য।
  • ২০২১-২২ অর্থবছরে ০৯ টি বহিঃসেমিনার/কর্মশালায় এ বিভাগ হতে ১৫ জন কর্মকর্তাকে প্রতিনিধি হিসেবে প্রেরণ করা হয়েছে।

২০২২-২৩ অর্থবছর

 

  • ২০২২-২৩ অর্থবছরে এ বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক আইন, আইন প্রণয়ন ও সংবিধান, লেজিসলেটিভ ড্রাফটিং, বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি, আরবিট্রেশন, নেগোসিয়েশন, মেডিয়েশন, চুক্তি, কনভেনশন, সমঝোতা স্মারক, চাকরি বিধি, নৈতিকতা, সুশাসন, শৃঙ্খলা ও আচরণ বিধিসহ চাকরি সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ, সেবা প্রদান প্রতিশ্রুতি, ই-গর্ভন্যান্স ও উদ্ভাবন কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন, শুদ্ধাচার, তথ্য অধিকার, অভিযোগ প্রতিকার ব্যবস্থা এবং জিআরএস সফট্‌ওয়্যার, আইসিটিসহ বিভিন্ন প্রশিক্ষণ আয়োজন করা হয়েছে। অভ্যন্তরীণ মোট ৪২ টি প্রশিক্ষণে ১২৩১ জনকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। প্রশিক্ষণে এ বিভাগের অভ্যন্তরীণ প্রশিক্ষক ছাড়াও বিভিন্ন প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের অভিজ্ঞ প্রশিক্ষকগণ প্রশিক্ষণ প্রদান করেছেন।

 

  • ২০২২-২৩ অর্থবছরে Policy Analysis, Financial Management, Communicative English, E-GP, Stock Take of Bank Account, Personal Ledger (PL) Account সৃজন, বাজেট পরিপত্র-১, Project Processing Appraisal and Management system (PPS)সফট্‌ওয়্যার, ICT and e-Governance, Conduct and Discipline, Modern Office Management, Capacity Building Training on Intellectual Property Rights Course for Trade Officials, Fundamental Training, সঞ্জীবনী প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগ ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান কর্তৃক আয়োজিত প্রশিক্ষণ কোর্সে ১৪৬ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে।
  • ২০২২-২৩ অর্থবছরে বিভাগের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ০৫ টি সেমিনার/কর্মশালা আয়োজন করা হয়েছে।

 

২০২৩-২৪ অর্থবছর

 

  • ২০২৩-২৪ অর্থবছরের অক্টোবর পর্যন্ত এ বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দক্ষতা উন্নয়নের লক্ষ্যে চাকরি বিধি, নৈতিকতা, সুশাসন, শৃঙ্খলা ও আচরণ বিধি, রুলস অব বিজনেস, সচিবালয় নির্দেশমালাসহ চাকরি সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ শুদ্ধাচার সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ আয়োজন করা হয়েছে। অভ্যন্তরীণ মোট ০৯ টি প্রশিক্ষণে ১৭২ জনকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে।

 

  • ২০২৩-২৪ অর্থবছরে Policy Analysis, এ্যাডভান্সড আরকাইভাল রেকর্ড ম্যানেজমেন্ট, বাজেট বাস্তবায়ন মডিউল, উন্নয়ন বাজেট বাস্তবায়ন মডিউল, সঞ্জীবনী প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগ ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান কর্তৃক আয়োজিত  প্রশিক্ষণ কোর্সে ১১৭ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে।

 

বৈদেশিক প্রশিক্ষণ

 

  • লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ হতে ২০০৯-২০২৩ পর্যন্ত ৪৯ জন কর্মকর্তাকে ১০১টি বৈদেশিক প্রশিক্ষণে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে।

৫। লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি) বাস্তবায়ন অগ্রগতি:

বাংলাদেশ সরকার জাতিসংঘ ঘোষিত ২০৩০ এজেন্ডা তথা টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (SDG) বাস্তবায়নে বদ্ধপরিকর। ২০১৬ সাল থেকে ২০৩০ সাল মেয়াদের বৈশ্বিক এ উন্নয়ন এজেন্ডা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ইতোমধ্যে যথেষ্ট অগ্রগতি সাধন করেছে। SDGলক্ষ্যমাত্রাসমূহের সাথে বাংলাদেশ সরকারের পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা ও প্রেক্ষিত পরিকল্পনার সাথে সমন্বয় করে পরিকল্পনা কমিশন কর্তৃক প্রণীত SDG Mappingঅনুযায়ীলেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের SDG কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।SDG এর মোট ১৭টি Goal এবং ১৬৯টি Target রয়েছে। SDG Mappingঅনুযায়ী Goal-16 (Peace, Justice and Strong Institutions)এর টার্গেট16.b (promote and enforce non-discriminatory laws and policies for sustainable development)বাস্তবায়নে লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ Lead Ministry এবং টার্গেট16.3 (Promote the rule of law at the national and international levels and ensure equal access to justice for all) বাস্তবায়নেCo-lead Ministryহিসেবে ভূমিকা পালন করছে। এছাড়া, ১৪টি টার্গেট(Target 1.4, 5.1, 5.2, 5.6, 5.a, 5.c, 8.5, 10.3, 11.1, 16.1, 16.3, 16.6, 16.7, 16.10)বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে এ বিভাগAssociate Ministryহিসেবে কাজ করছে।

  • Lead এবং Co-Lead Ministryহিসেবে লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ সংশ্লিষ্ট Performance Measurement Indicator সমূহের বিবরণ নিম্নরূপ:

 

  1. LPAD as Lead Ministry (Target 16.b)                             

SDG Targets

Global Indicators for SDG Targets

Lead/Co-Lead Ministries/Division

Associate Ministries/

Division

Data sources

Baseline data (Year)

Milestone by 2025

Target by 2030

Remarks

1

2

3

4

5

6

7

9

10

16.b  Promote and enforce non-discriminatory laws and policies for sustainable development

16.b.1 Proportion of population reporting having personally felt discriminated against or harassed in the previous 12 months on the basis of a ground of discrimination prohibited under international human rights law

Lead:

LPAD

 

 

CD;GED;LJD; MoHA; SID

BBS(CPHS), SID

35.6%

(CPHS, 2018, BBS)

25%

15%

Updated data is not yet available

  1. LPAD as Co-Lead Ministry (Target 16.3)     

SDG Targets

Global Indicators for SDG Targets

Lead/Co-Lead Ministries/Division

Associate Ministries/

Division

Data sources

Baseline data (Year)

Milestone by 2025

Target by 2030

Remarks

1

2

3

4

5

6

7

9

10

16.3 Promote the rule of law at the national and international levels and ensure equal access to justice for all

16.3.1 Proportion of victims of violence in the previous 12 months who reported their victimization to competent authorities or other officially recognized conflict resolution mechanism

Lead: LJD;

Co-Lead: LPAD

 

 

NHRC: LGD: MoFA: MoHA; MoPA: SID: C&AG

a) BBS(VAW Survey/GBVS), SID

 

b)BP, MoHA

 

Female: 2.45%

(VAW Survey, 2015)

Female: 20%

Female: 30%

Updated data is not yet available

  • এসডিজিরলক্ষ্যমাত্রাঅর্জনেলেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ কর্তৃক গৃহীত গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রম নিম্নরূপ:
  • বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২৮ (১) এ রাষ্ট্র কর্তৃক ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারী-পুরুষ ভেদে বা জন্মস্থানের কারণে কোন নাগরিকের প্রতি বৈষম্য প্রদর্শন নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ২৮(৪) অনুচ্ছেদের বিধানানুসারে রাষ্ট্র যে কোন বিশেষ আইন তৈরি করতে পারবে যার মাধ্যমে নারী ও শিশু বা যে কোন অনগ্রসর জনগোষ্ঠীকে পৃষ্ঠপোষকতা দেয়া যায়। এ উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট এর লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্যলেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ কর্তৃক প্রণীত এসডিজি কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
  • ২০২২ সালের  ১৬-১৮মে তারিখে অনুষ্ঠিত টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি) এর মন্ত্রণালয় ভিত্তিক বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনার নিমিত্তSDG Implementation Review (SIR) 2022 শীর্ষক দ্বিতীয় জাতীয় সম্মেলনেলেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের এসডিজি বাস্তবায়ন কার্যসংশ্লিষ্ট অগ্রগতি প্রতিবেদন শেয়ার করা হয়েছে।লীড মন্ত্রণালয় হিসেবে লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের এসডিজি টার্গেট ১৬.বি বাস্তবায়ন কার্যসংশ্লিষ্ট কর্মপরিকল্পনা নতুন অনুমোদিত প্রকল্পের কার্যক্রমের সাথে সামঞ্জস্য রেখে হালনাগাদ করে পরিকল্পনা কমিশনে প্রেরণ করা হয়েছে।

 

  • মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও পরিকল্পনা কমিশনের সাথে সমন্বয় করে এসডিজি বাস্তবায়ন কার্যক্রম চলমান রয়েছে। 
  • SDGTarget 16.bবাস্তবায়নের লক্ষ্যে“আইনি গবেষণার মাধ্যমে তারতম্যমূলক আইন ও নীতি চিহ্নিতকরণপূর্বক উহা সংস্কার” শিরোনামে একটি প্রকল্প গত ০৭/০৫/২০১৯ হতে ৩১/১০/২০২১ মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হয়েছে। এ প্রকল্পের আওতায় নিম্নরূপ কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়েছে:
  • প্রচলিত ১২৮৬টি আইনে তারতম্যমূলক বিধান রয়েছে কি না তা গবেষণার মাধ্যমে চিহ্নিত করা হয়েছে।
  • আইনে জনগণের অভিগম্যতা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নির্বাচিত বিদ্যমান মোট ১০১টি আইন (৪০টি আইন বাংলা হতে ইংরেজিতে এবং ৬১টি আইন ইংরেজি হতে বাংলায়) অনুবাদ করা হয়েছে।
  • এ বিভাগে কর্মরত কর্মকর্তা/কর্মচারীদের সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে মোট ১০৯১ জনকে দেশের অভ্যন্তরে আইন প্রণয়ন এবং এ বিভাগের কার্যসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। কোভিড-১৯ এর উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে বৈদেশিক প্রশিক্ষণ কার্যক্রম লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী সম্পন্ন করা সম্ভব হয়নি। 
  • দেশের ৮টি বিভাগে ৮টি ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত হয়েছে, যাতে সকল শ্রেণি ও পেশার জনসাধারণ তাদের সাংবিধানিক ও আইনি অধিকার সম্পর্কে অবহিত/সচেতন হয়েছে।
  • ঢাকাসহ অন্যান্য জেলায় ৬টি স্টেকহোল্ডার কনসালটেশন অনুষ্ঠিত হয়েছে। যার মাধ্যমে বিদ্যমান আইনের মধ্যে ব্যবহার/প্রয়োগজনিত কোনো জটিলতা রয়েছে কি না তা সম্পর্কে জনগণ তাদের অভিমত প্রদান করেছেন।

 

৬। ২য় প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ২০৪১ এর কৌশলগত উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের ভূমিকা:

২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে ২য় প্রেক্ষিত পরিকল্পনায় সুশাসন নিশ্চিত করার জন্য প্রতিষ্ঠানিক পুনর্বিন্যাস/রিফর্ম এর বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ কৌশল হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে (Perspective Plan of Bangladesh 2021-2041, Chapter-2: Ensuring Good Governance, Institutional Foundations of a High Income Country)। এ ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক, সামাজিক ও পরিবেশগত বিষয়সহ সুশাসন সংশ্লিষ্ট প্রাতিষ্ঠানিক রিফর্ম এর অংশ হিসেবে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/ বিভাগ/ সংস্থার আইন, বিধিমালা, প্রবিধানমালাসহ বিভিন্ন Legal Instrument হালনাগাদকরণ, সংশোধন/পরিমার্জন/পরিবর্ধন কিংবা নতুনভাবে মূল আইন ও অধ:স্তন আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে লেজিসেলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ প্রত্যক্ষ ভূমিকা পালন করে আসছে।

৭। টেকসইউন্নয়ন অভীষ্ট এবং অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের লক্ষ্যে লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ কর্তৃক গৃহীত ‘‘আইন প্রণয়নের সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং আইন বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টি’’ শীর্ষক একটি নতুন প্রকল্প ৩৮.৭৮৯২ কোটি টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে জুলাই ২০২২ হতে জুন ২০২৬ পর্যন্ত মেয়াদে বাস্তবায়নের নিমিত্ত গত ০৬/০৬/২০২২ তারিখে মাননীয় পরিকল্পনা মন্ত্রী কর্তৃক অনুমোদিত হয়েছে। প্রকল্পটির কার্যক্রম নভেম্বর ২০২২ হতে শুরু হয়েছে। সীমিত জিওবি বরাদ্দের আলোকে প্রকল্পের কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

 

 

প্রকল্পের বাস্তবায়ন অগ্রগতি:অদ্যাবধি প্রকল্পের নিম্নরূপ কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়েছে:

  • প্রকল্পের আওতায় এ বিভাগের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সীমিত বাজেট বরাদ্দের আলোকে ৮টি স্থানীয় প্রশিক্ষণ (২০২২-২৩ অর্থবছরে ৫টি প্রশিক্ষণে মোট ১৬৩ জন এবং ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৩টি প্রশিক্ষণে মোট ৭১ জন) আয়োজন করা হয়েছে।
  • সাংবিধানিক ও আইনি অধিকার সম্পর্কে জেলা পর্যায়ে ৩টি সচেতনতামূলক ওয়ার্কশপ (মুন্সিগঞ্জ, ঢাকা ও টাঙ্গাইল জেলায়) এবং ৩টি স্টেকহোল্ডার কনসালটেশন (মানিকগঞ্জ, যশোর ও পটুয়াখালী জেলায়) অনুষ্ঠিত হয়েছে। ৩টি সচেতনতামূলক ওয়ার্কশপে মোট ৩৪৩ জন এবং ৩টি স্টেকহোল্ডার কনসালটেশনে মোট ৩০৫ জন কর্মকর্তা/প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন।
  • উক্ত ওয়ার্কশপ এবং স্টেকহোল্ডার কনসালটেশনে সুশীল সমাজেরপ্রতিনিধি, নির্বাচিতজনপ্রতিনিধি, মানবাধিকারকর্মী, স্থানীয় প্রশাসনেরপ্রতিনিধি, বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা, পুলিশের প্রতিনিধি, আইনজীবী, এনজিওপ্রতিনিধি, ক্ষুদ্রনৃ-গোষ্ঠীরপ্রতিনিধি, প্রতিবন্ধী/ দরিদ্রওঅবহেলিতনারী-শিশুদেরপ্রতিনিধি, এ বিভাগের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাগণসহ প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।
  • প্রকল্পকর্তৃক আয়োজিত লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি) বাস্তবায়ন অগ্রগতি বিষয়ক কর্মশালা এ বিভাগের সচিব মহোদয়ের সভাপতিত্বে গত ১২/১০/২০২৩ তারিখে অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত কর্মশালায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক মহোদয় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। কর্মশালায় এ বিভাগের ১ম শ্রেণীর সকল কর্মকর্তা এবং Lead Ministry হিসেবে দায়িত্বপ্রাপ্ত লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের জন্য নির্ধারিত এসডিজি টার্গেট ১৬.বি এর সহযোগী অন্যান্য মন্ত্রণালয়/বিভাগের কর্মকর্তা/এসডিজি ফোকাল পয়েন্ট (মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, জননিরাপত্তা বিভাগ, সুরক্ষা সেবা বিভাগ, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ, সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ এবং আইন ও বিচার বিভাগ) অংশগ্রহণ করেন। উক্ত কর্মশালায় মোট ৬৬ জন কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।
  • নির্বাচিত ১২০টি আইন ইংরেজি হতে বাংলায় এবং বাংলা হতে ইংরেজিতে অনুবাদের লক্ষ্যে ২টি প্যাকেজের পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিয়োগের জন্য চুক্তি সম্পাদন করা হয়েছে। পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ইতোমধ্যে অনুবাদ কার্যক্রম শুরু করেছে।

 

৮। বাংলাদেশ আওয়ামী  লীগ  সরকারের বিগত ১৫ বছর সময়ে লেজিসলেটিভ  ও  সংসদ  বিষয়ক  বিভাগের  আওতায়  মোট  ৬টি প্রকল্প গ্রহণকরা হয়েছে, যার মধ্যে ৫টি  প্রকল্প  সমাপ্ত  হয়েছে। সমাপ্তকৃত  প্রকল্পের মধ্যে জিওবি অর্থায়নে  ১টি  এবং  বৈদেশিক  সাহায্যপুষ্ট  ৪টি । এছাড়া, জিওবি  অর্থায়নে  নতুন অনুমোদিত  ১টি প্রকল্পের  কাজ শুরু হয়েছে। প্রকল্পসমূহের বাস্তবায়ন অগ্রগতি নিম্নরূপ:

 

ক্রমিক নং

প্রকল্পের নাম

বাস্তবায়নকাল

প্রাক্কলিত ব্যয়

অর্থায়ন

বাস্তবায়ন অগ্রগতি

মন্তব্য

আর্থিক (%)

বাস্তব (%)

২০১৯ -২০২৩ মেয়াদে বাস্তবায়িত ও চলমান প্রকল্প:

 

০১

আইন প্রণয়নের সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং আইন বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টি

জুলাই ২০২২ হতে জুন ২০২৬

 

৩৮.৭৮৯২ কোটি টাকা (সম্পূর্ণ জিওবি)

 

বাংলাদেশ সরকার

১.৩৬ কোটি টাকা (৩.৫১%)

(সেপ্টেম্বর, ২০২৩ পর্যন্ত)

৬%

নতুন অনুমোদিত চলমান প্রকল্প।

সীমিত বাজেট বরাদ্দের আলোকে প্রকল্পের কার্যক্রম শুরু হয়েছে।

 

 

০২

আইনি গবেষণার মাধ্যমে তারতম্যমূলক আইন ও নীতি চিহ্নিতকরণপূর্বক উহা সংস্কার

০৭ মে, ২০১৯ হতে ৩১ অক্টোবর, ২০২১

৮.৯০ কোটি টাকা

বাংলাদেশ সরকার

৭.২২ কোটি টাকা (৮১.১২%)

১০০%

সমাপ্ত প্রকল্প, যা আইএমইডি কর্তৃক মূল্যায়ন করা হয়েছে।

২০১৪-২০১৮ মেয়াদে বাস্তবায়িত সমাপ্ত প্রকল্প:

০১

Policy Advocacy and Legislative Reform for Children

০৮ মে, ২০১৩ হতে ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬

১২.৫০ কোটি টাকা (1.52 million USD) (প্রকল্প সাহায্য-অনুদান)

UNICEF

৯.২৯ কোটি টাকা (৭৪.৩২%)

 

৯৫%

সমাপ্ত প্রকল্প, যা আইএমইডি কর্তৃক মূল্যায়ন করা হয়েছে।

০২

Promoting Access to Justice and Human Rights in Bangladesh

জুলাই, ২০১২ হতে এপ্রিল, ২০১৫

১০.৬০ কোটি টাকা (1.31 million USD) (প্রকল্প সাহায্য-অনুদান)

UNDP

৮.৮৫ কোটি টাকা (৮৩.৫০%)

১০০%

সমাপ্ত প্রকল্প, যা আইএমইডি কর্তৃক মূল্যায়ন করা হয়েছে।

২০০৯-২০১৩ মেয়াদে বাস্তবায়িত সমাপ্ত প্রকল্প:

০১

Implementation of CEDAW for Reduching Violence Against Women

জুলাই, ২০১০ হতে জুন, ২০১৩

৯৬.৪৭ লক্ষ টাকা (প্রকল্প সাহায্য-অনুদান)

MDG Fund (UN Women)

৭৬.৫৯ লক্ষ টাকা (৭৯.৩৯%)

৯৫%

সমাপ্ত প্রকল্প, যা আইএমইডি কর্তৃক মূল্যায়ন করা হয়েছে।

০২

Policy Advocacy and Legislative Reform

জুলাই, ২০০৯ হতে ডিসেম্বর, ২০১২

১০.৭২ কোটি টাকা (1.54 million USD) (প্রকল্প

 সাহায্য-অনুদান)

UNICEF

৯.৫১ কোটি টাকা (৮৮.৭১%)

৯৫%

সমাপ্ত প্রকল্প, যা আইএমইডি কর্তৃক মূল্যায়ন করা হয়েছে।

                 

 

৯।২০১৯ -২০২৩ মেয়াদে চলমান প্রকল্পজিওবি অর্থায়নে নতুন অনুমোদিত চলমান প্রকল্প -১টি

 

টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট এবং অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের লক্ষ্যে লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ কর্তৃক গৃহীত ‘‘আইন প্রণয়নের সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং আইন বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টি’’ শীর্ষক একটি নতুন প্রকল্প ৩৮.৭৮৯২ কোটি টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে জুলাই ২০২২ হতে জুন ২০২৬ পর্যন্ত মেয়াদে বাস্তবায়নের নিমিত্ত গত ০৬/০৬/২০২২ তারিখে মাননীয় পরিকল্পনা মন্ত্রী কর্তৃক অনুমোদিত হয়েছে। সীমিত বাজেট বরাদ্দের আলোকে প্রকল্পটির বাস্তবায়ন কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

 

প্রকল্পের নাম: আইন প্রণয়নের সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং আইন বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টি।

বাস্তবায়নকারী সংস্থা:লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ।

মোট প্রকল্প ব্যয়: ৩৮.৭৮৯২ কোটি টাকা (সম্পূর্ণ জিওবি)।

প্রকল্পের মেয়াদ: জুলাই ২০২২ হতে জুন ২০২৬।

প্রকল্প অনুমোদন সংক্রান্ত তথ্যাদি:

মাননীয় পরিকল্পনা মন্ত্রী কর্তৃক অনুমোদন

০৬/০৬/২০২২ খ্রি.

পরিকল্পনা কমিশন কর্তৃক অনুমোদন আদেশ জারি

০৯/০৬/২০২২ খ্রি.

লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ কর্তৃক প্রশাসনিক আদেশ জারি

১৬/০৬/২০২২খ্রি.

 

প্রকল্পের উদ্দেশ্য ও উল্লেখযোগ্য কার্যক্রম:

  • প্রশিক্ষণ প্রদান ও অন্যান্য কারিগরি/লজিস্টিক সাপোর্ট প্রদানের মাধ্যমে লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগকে শক্তিশালীকরণ;
  • কারিগরি/লজিস্টিক সাপোর্ট প্রদানের মাধ্যমে Legislative Research Cell, Legislative Editing Unit,মুদ্রণওপ্রকাশনাশাখা,সংশোধনওঅভিযোজনশাখা এবং Law Public Awareness Cell  কে  শক্তিশালীকরণ;
  • আইনে জনগণের অভিগম্যতা বৃদ্ধির জন্য নির্বাচিত ২৫০টি আইন ইংরেজি হতে বাংলা ও বাংলা হতে ইংরেজিতে অনুবাদ করা;
  • মানসম্মতলাইব্রেরি/ই-লাইব্রেরীস্থাপন;
  • অধস্তন আইনসমূহচিহ্নিতকরণ, হালনাগাদকরণ এবং কোড আকারে প্রকাশ ও উহা ওয়েবসাইটে আপলোড করা;
  • BD Laws ও Laws of Bangladesh websiteআধুনিকীকরণসহ পুনঃস্থাপন করা ও উহার ব্যবস্থাপনা;
  • আইনি অধিকার সম্পর্কে জনসাধারণকে সচেতন করার লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা/ সেমিনার, ওয়ার্কশপ ও স্টেকহোল্ডার কনসালটেশন করা;
  • সাংবিধানিক ও আইনি অধিকার চিহ্নিত করে তা পুস্তিকা/ হ্যান্ডবিল/লিফলেট ও পোস্টার আকারে মুদ্রণ ও প্রচারণার ব্যবস্থা করা;
  • সুষ্ঠুভাবে আইন প্রণয়নের জন্য আইনের গ্রামার ও টেকনিক সংবলিত বাংলা ভাষায় লেজিসলেটিভ ডেস্কবুক প্রণয়ন।

 

 

৮ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য এবং টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (SDG) এর সাথে প্রকল্পের সামঞ্জস্যতা:

অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার Chapter-1 (Strengthening Public Administration, Public Institution and Governance)এর Paragraph 1.4.2 (Justice and Rule of Law)এবং 1.4.3 (Law Making and Rule of Law) [8th Five Year Plan, Page no-175-178] এর লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে প্রকল্পটি প্রত্যক্ষ ভূমিকা রাখবে। অধিকন্তু প্রকল্পটির কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়িত হলে SDG Goal-16 (Peace, Justice and strong Institutions)এর লক্ষ্যমাত্রা16.b (Promote and enforce non-discriminatory laws and policies for sustainable development) এবং16.3 (Promote the rule of law at the national and international levels and ensure equal access to justice for all) অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

 

 

১০। প্রকল্পের বাস্তবায়ন অগ্রগতি:অদ্যাবধি প্রকল্পের নিম্নরূপ কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়েছে:

  • প্রকল্পের আওতায় এ বিভাগের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সীমিত বাজেট বরাদ্দের আলোকে ৮টি স্থানীয় প্রশিক্ষণ (২০২২-২৩ অর্থবছরে ৫টি এবং ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৩টি) এবং এ বিভাগের এসডিজি বাস্তবায়ন অগ্রগতি বিষয়ক একটি কর্মশালা আয়োজন করা হয়েছে।
  • সাংবিধানিক ও আইনি অধিকার সম্পর্কে জেলা পর্যায়ে ৩টি সচেতনতামূলক ওয়ার্কশপ (মুন্সিগঞ্জ, ঢাকা ও টাঙ্গাইল জেলায়) এবং ৩টি স্টেকহোল্ডার কনসালটেশন  (মানিকগঞ্জ, যশোর ও পটুয়াখালী জেলায়) অনুষ্ঠিত হয়েছে।
  • উক্ত ওয়ার্কশপ এবং  স্টেকহোল্ডার কনসালটেশনে সুশীল সমাজেরপ্রতিনিধি, নির্বাচিতজনপ্রতিনিধি, মানবাধিকারকর্মী, স্থানীয় প্রশাসনেরপ্রতিনিধি, বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা, পুলিশের প্রতিনিধি, আইনজীবী, এনজিওপ্রতিনিধি,  প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার প্রতিনিধি, ক্ষুদ্রনৃ-গোষ্ঠীরপ্রতিনিধি, প্রতিবন্ধী/ দরিদ্রওঅবহেলিতনারী-শিশুদেরপ্রতিনিধিবৃন্দসহ এ বিভাগের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
  • নির্বাচিত ১২০টি আইন ইংরেজি হতে বাংলায় এবং বাংলা হতে ইংরেজিতে অনুবাদের লক্ষ্যে ২টি প্যাকেজের পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিয়োগের জন্য চুক্তি সম্পাদন করা হয়েছে।

 

 

 

‘‘আইন প্রণয়নের সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং আইন বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টি’’

শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় গৃহীত গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রমের স্থিরচিত্র

 

 

 

লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন আইন প্রণয়নের সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং আইন বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টি প্রকল্প কর্তৃক সহকারী সচিব এবং সমপদমর্যাদার কর্মকর্তাদের Legislative Process and Technique শীর্ষক প্রশিক্ষণ ২৬/০২/২০২৩ ইং তারিখে উদ্বোধন করা হয়। উক্ত প্রশিক্ষণে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন এ বিভাগের সম্মানিত সচিব জনাব মোঃ মইনুল কবির এবং রিসোর্স পার্সন হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পশ্চিম) জনাব সাব্বির আহমেদ চৌধুরী।

 

 

 

লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের বাস্তবায়নাধীন আইন প্রণয়নের সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং আইন বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টি প্রকল্প কর্তৃক এ বিভাগের কর্মকর্তাদের আয়োজিত Legislative Process and Technique শীর্ষক প্রশিক্ষণে ২৭/০২/২০২৩ ইং তারিখে Resource Person হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সম্মানিত চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ। উক্ত প্রশিক্ষণে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন এ বিভাগের সম্মানিত সচিব জনাব মোঃ মইনুল কবির।

১১।২০১৯ -২০২৩ মেয়াদে বাস্তবায়িত সমাপ্ত প্রকল্প-১টি

 

টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট এবং সপ্তম ও অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের লক্ষ্যে“আইনি গবেষণার মাধ্যমে তারতম্যমূলক আইন ও নীতি চিহ্নিতকরণপূর্বক উহা সংস্কার” শিরোনামে একটি প্রকল্প ০৭/০৫/২০১৯ হতে ৩১/১০/২০২১ মেয়াদে বাস্তবায়ন করা হয়েছে।

প্রকল্পের নাম:আইনি গবেষণার মাধ্যমে তারতম্যমূলক আইন ও নীতি চিহ্নিতকরণপূর্বক উহা সংস্কার।

বাস্তবায়নকারী সংস্থা:লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ।

মোট প্রকল্প ব্যয়: ৮.৯০ কোটি টাকা (সম্পূর্ণ জিওবি)।

প্রকল্পের মেয়াদ: ০৭ মে, ২০১৯ হতে ৩১ অক্টোবর, ২০২১

প্রকল্পটির উদ্দেশ্যাবলী নিম্নরূপ:

  • বিদ্যমান আইনে কোনো তারতম্যমূলক বিধান রয়েছে কি না তা চিহ্নিত করা।
  • নির্বাচিত বাংলা আইন ইংরেজিতে এবং ইংরেজি আইন বাংলায় অনুবাদ করা।
  • প্রশিক্ষণের মাধ্যমে লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগে কর্মকর্তা এবং আইনের খসড়া প্রণয়নের সাথে সংশ্লিষ্ট অন্যান্য মন্ত্রণালয়/ বিভাগের কর্মকর্তাদের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা।
  • জনগণকে আইনি অধিকার সম্পর্কে সচেতন করা।

প্রকল্পের আওতায় নিম্নরূপ কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়েছে:

  • প্রচলিত ১২৮৬টি আইনে তারতম্যমূলক বিধান রয়েছে কিনা তা গবেষণার মাধ্যমে চিহ্নিত করা হয়েছে।

 

ফটোচিত্র: বিদ্যমান আইনের তারতম্যমূলক বিধান চিহ্নিত করার লক্ষ্যে আয়োজিত কর্মশালা

 

  • আইনে জনগণের অভিগম্যতা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নির্বাচিত বিদ্যমান মোট ১০১টি আইন (৪০টি আইন বাংলা হতে ইংরেজিতে এবং ৬১টি আইন ইংরেজি হতে বাংলায়) অনুবাদ করা হয়েছে।

 

স্থিরচিত্র: বিদ্যমান আইন অনুবাদের সংকলিত সংস্করণ বইয়ের কভার

  • এ বিভাগে কর্মরত কর্মকর্তা/কর্মচারীদের সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে মোট ১০৯১ জনকে দেশের অভ্যন্তরে আইন প্রণয়ন এবং এ বিভাগের কার্যসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। কোভিড-১৯ এর উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে বৈদেশিক প্রশিক্ষণ কার্যক্রম লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী সম্পন্ন করা সম্ভব হয়নি। 
  • দেশের ৮টি বিভাগে ৮টি ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত হয়েছে, যাতে সকল শ্রেণী ও পেশার জনসাধারণ তাদের সাংবিধানিক ও আইনি অধিকার সম্পর্কে অবহিত/সচেতন হয়েছে।
  • ঢাকাসহ অন্যান্য জেলায় ৬টি স্টেকহোল্ডার কনসালটেশন অনুষ্ঠিত হয়েছে। যার মাধ্যমে বিদ্যমান আইনের মধ্যে ব্যবহার/প্রয়োগজনিত কোন জটিলতা রয়েছে কিনা তা সম্পর্কে জনগণ তাদের অভিমত প্রদান করেছেন।
  • আইনের গ্রামার ও টেকনিক সম্বলিত একটি রেডি রেফারেন্স সমৃদ্ধ ইংরেজিতে লেজিসলেটিভ ডেস্কবুক প্রণয়ন করা হয়েছে, যা পুস্তক আকারে মুদ্রণপূর্বক এ বিভাগসহ অন্যান্য মন্ত্রণালয় ও বিভাগে বিতরণ করা হয়েছে।

 

ফটোচিত্র: লেজিসলেটিভ ডেস্কবুকের মোড়ক উন্মোচন করেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী জনাব আনিসুল হক, এম.পি

প্রকল্পের আর্থিক ও বাস্তব অগ্রগতি:

  • প্রকল্পটির ক্রমপুঞ্জিত আর্থিক অগ্রগতি ৭.২২ কোটি টাকা (৮১.১২%) এবং বাস্তব অগ্রগতি ১০০%।
  • কোভিড-১৯ এর উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে বৈদেশিক প্রশিক্ষণ কার্যক্রম স্থগিত থাকায় বৈদেশিক প্রশিক্ষণ খাতের অর্থ ব্যয় করা সম্ভব হয়নি। 
  • উল্লেখ্য, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে গত ০২ মার্চ ২০২২ তারিখে অনুষ্ঠিত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (এনইসি) সভার আলোচ্যসূচি -গ এর অনুচ্ছেদ ৬.১.৩ অনুযায়ী  ২০২১-২২ অর্থবছরে জানুয়ারি ২০২২ পর্যন্ত জাতীয় গড়ের বেশি অগ্রগতি হয়েছিল ২৪টি মন্ত্রণালয়/বিভাগের। এগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে ছিল লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ; যার অগ্রগতি ৯১.৪৭%।

 

 

২০১৪-২০১৮ মেয়াদে বাস্তবায়িত সমাপ্ত প্রকল্প: বৈদেশিক সাহায্যপুষ্ট প্রকল্প-২টি

 

(১) UNICEF এর অর্থায়নে “Policy Advocacy and Legislative Reform for Children”শীর্ষক প্রকল্পটি ১২.৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে ০৮মে, ২০১৩ থেকে ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬ মেয়াদে বাস্তবায়িত হয়।

প্রকল্পের নাম:   Policy Advocacy and Legislative Reform for Children

 

বাস্তবায়নকারী সংস্থা:লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ এবং UNICEF

 

মোট প্রকল্প ব্যয়: ১২.৫০ কোটি টাকা (1.52 million USD) (প্রকল্প সাহায্য-অনুদান)।

 

প্রকল্পের মেয়াদ: ০৮ মে, ২০১৩ হতে ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬

 

প্রকল্পটির মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে -To Create a Culture of respect for child protection rights through the development and effective implementation of appropriate policies and legislation.

 

প্রকল্পের আর্থিক ও বাস্তব অগ্রগতি: প্রকল্পটি UNICEF এর সরাসরি তত্ত্বাবধানে বাস্তবায়িত হয়। প্রকল্পটির ক্রমপুঞ্জিত আর্থিক অগ্রগতি ৯.২৯ কোটি টাকা (৭৪.৩২%) এবং বাস্তব অগ্রগতি ৯৫%।

 

(২) UNDP এর অর্থায়নে “Promoting Access to Justice and Human Rights in Bangladesh”শীর্ষক প্রকল্পটি ১০.৬০ কোটি টাকা ব্যয়ে জুলাই, ২০১২ থেকে এপ্রিল, ২০১৫ মেয়াদে বাস্তবায়িত হয়েছে।

প্রকল্পের নাম:   Promoting Access to Justice and Human Rights in Bangladesh

 

বাস্তবায়নকারী সংস্থা:লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ এবং UNDP

 

মোট প্রকল্প ব্যয়: ১০.৬০ কোটি টাকা (1.31 million USD) (প্রকল্প সাহায্য-অনুদান)।

 

প্রকল্পের মেয়াদ: জুলাই, ২০১২ হতে এপ্রিল, ২০১৫

 

প্রকল্পটির মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে -To strengthen the justice and human rights institutions to better serve and project human rights of all citizens including women and vulnerable groups, such as women, disabled, ethnic and children.

 

প্রকল্পের আর্থিক ও বাস্তব অগ্রগতি: প্রকল্পটি UNDP এর সরাসরি তত্ত্বাবধানে বাস্তবায়িত হয়। প্রকল্পটির ক্রমপুঞ্জিত আর্থিক অগ্রগতি ৮.৮৫ কোটি টাকা (৮৩.৫০%) এবং বাস্তব অগ্রগতি ১০০%।

 

৮। ২০০৯-২০১৩ মেয়াদে বাস্তবায়িত সমাপ্ত প্রকল্প: বৈদেশিক সাহায্যপুষ্ট প্রকল্প-২টি

 

(১) MDG Fund (UN Women) এর অর্থায়নে “Implementation of CEDAW for Reduching Violence Against Women”শীর্ষক প্রকল্পটি ৯৬.৪৭ লক্ষ টাকা ব্যয়ে জুলাই, ২০১০ থেকে জুন, ২০১৩ মেয়াদে বাস্তবায়িত হয়েছে।

 

প্রকল্পের নাম:       Implementation of CEDAW for Reduching Violence Against Women

 

বাস্তবায়নকারী সংস্থা:লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ এবং UN Women

 

মোট প্রকল্প ব্যয়: ৯৬.৪৭ লক্ষ টাকা (প্রকল্প সাহায্য-অনুদান)।

 

প্রকল্পের মেয়াদ: জুলাই, ২০১০ হতে জুন, ২০১৩।

 

প্রকল্পটির মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে -To reduce discriminatory practices and to pursue equity and empowerment for women and girls (MDG-3).

প্রকল্পের আর্থিক ও বাস্তব অগ্রগতি: প্রকল্পটি MDG Fund (UN Women) এর সরাসরি তত্ত্বাবধানে বাস্তবায়িত হয়। প্রকল্পটির ক্রমপুঞ্জিত আর্থিক অগ্রগতি ৭৬.৫৯ লক্ষ টাকা (৭৯.৩৯%) এবং বাস্তব অগ্রগতি ৯৫%।

 

(২) UNICEF এর অর্থায়নে “Policy Advocacy and Legislative Reform”শীর্ষক প্রকল্পটি ১০.৭২ কোটি টাকা ব্যয়ে জুলাই, ২০০৯ থেকে ডিসেম্বর, ২০১২ মেয়াদে বাস্তবায়িত হয়েছে।

প্রকল্পের নাম:   Policy Advocacy and Legislative Reform

 

বাস্তবায়নকারী সংস্থা:লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ এবংUNICEF

 

মোট প্রকল্প ব্যয়: ১০.৭২ কোটি টাকা (1.54 million USD) (প্রকল্প সাহায্য-অনুদান)।

 

প্রকল্পের মেয়াদ: জুলাই, ২০০৯ হতে ডিসেম্বর, ২০১২

 

প্রকল্পটির মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে

  • To undertake measures to ensure the promotion of child rights through a comprehensive legal framework.
  • To strengthen the relevant institutions and actors to ensure enforcement of the child rights legislation.

 

প্রকল্পের আর্থিক ও বাস্তব অগ্রগতি: প্রকল্পটি UNICEF এর সরাসরি তত্ত্বাবধানে বাস্তবায়িত হয়। প্রকল্পটির ক্রমপুঞ্জিত আর্থিক অগ্রগতি ৯.৫১ কোটি টাকা (৮৮.৭১%) এবং বাস্তব অগ্রগতি ৯৫%।